পটুয়াখালী শহরস্থ যৌন পল্লীতে এস,এ টিভি ক্যামেরা পার্সন মো,রায়হান’কে যুগান্তর দক্ষিণ প্রতিনিধি বিলাস দাস মারধর করা, হাত, পা ভেংঙ্গে ফেলার হুমকী ধামকী,ও এস,এটিভির ক্যামেরা যার সাথে পাবে তাকেও দেখে নেয়ার হুমকী প্রদান করেন, এমনটাই অভিযোগ উঠেছে।
অদ্য ৪ঠা মে ২১ ইং তারিখ মঙ্গলবার সকাল সাড়ে নয়টার সময় পটুয়াখালী শহরস্থ যৌন পল্লীতে এ ন্যাক্কার জনক ঘটনাটি ঘটে বলে দাবী করেন রায়হান আহম্মেদ।
অভিযোগ সুত্রে যানাযায়,পটুয়াখালী যৌন পল্লীতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে জেলা প্রশাসনের উদ্দ্যেগে মহামারী (কোভিট-১৯) করোনা ভাইরাসে ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে খাদ্য সহায়তা বিতরনের তথ্য চিত্র সংগ্রহ ও ভিডিও ধারনে বাধা প্রয়োগ করে ও স্থান ত্যাগ করতে বলেন, যুগান্তর দক্ষিণ প্রতিনিধি বিলাস দাস।
এসময় রায়হান আহম্মেদ অনিচ্ছা পোষন করলে কিছুক্ষণ পরে তাকে ডেকে নেয়া হয় এবং স্থানীয় সাংবাদিকদের সামনে হাত থেকে ক্যামেরা কেড়ে নেয় এবং নানা ধরনের অশ্লীল ও অকথ্য ভাষায় রায়হানের বাবা মাকে জড়িয়ে গালমন্দ করতে থাকে।
এসময় রায়হান জোড় পূর্বক তার হাত থেকে ক্যামেরা ফেরত নেয় এবং তার সাথে এমন কুরুচিপূর্ণ আচারন করতে বার বার নিষেধ করেন। এতে সে রায়হানের দিকে চড় নিয়ে তেরে আসে এছাড়াও তাকে জোড়ে ধাক্কা দেয়। এসময় রায়হান জানায় এসএটিভির জেলা প্রতিনিধি জহিরুল ইসলাম সহ এস,এ,টিভির ক্যামেরা হাতে যাকে পাবো তাকেই হাত,পা, ভেংঙ্গে ফেলব এমনটাই হুমকী প্রদান করেন বিলাস দাস বলে জানান।
উল্লেখ্য, এবিষয় এস,এটিভির জেলা প্রতিনিধি জহিরুল ইসলামকে যুগান্তর দক্ষিণ প্রতিনিধি গাল মন্দ ও দেখে নেয়ার হুমকী ধামকী দিয়ে আসছে এরই ধারাবাহিকতায় গত ১৭ এপ্রিল ২১ ইংরেজী তারিখ পটুয়াখালী সদর থানায় একটি সাধারণত ডায়েরী করা হয় যার ডায়েরী নং ৭২০।
এব্যপারে এস,এ,টিভির ক্যামেরা পার্সন মো,রায়হান আহম্মেদ সাথে কথা বলতে গেলে তিনি বলেন বর্তমান ডিজিটাল যুগে কেউ কোন অংশে কমনয়, আমার সাথে যে অসৎ আচারন করেছে আমি্ এর উপযুক্ত সাস্তী র জোড় দাবী জানাচ্ছি প্রশাসন সহ উদ্ধর্তন কতৃপক্ষের কাছে। তাই সদর থানায় একটি জিডি করি যার ডায়েরী নং ১৮৮।
এবিষয় পটুয়াখালী সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা অফিসার ইনচার্জ ওসি আখতার মোর্শেদ এর নিকট মুঠোফোনে বিষয়টি জানতে চাইলে তিনি বলেন, অভিযোগ নেয়া হয়েছে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানান তিনি।।
Leave a Reply