মঙ্গলবার, ৩১ জানুয়ারী ২০২৩, ১০:০৭ অপরাহ্ন
স্টাফ রিপোর্টার: ঈদের বাকী দুই দিন। শেরপুর জেলার প্রবেশদ্বারে পুলিশের চেকপোস্টে আগের দিনের তুলনায় বেশি কড়াকড়ি দেখা গেছে। এদিন সড়কে যানবাহনের চাপও বেড়েছে। জেলা ও উপজেলা শহরের মূল সড়কগুলোও ব্যক্তিগত গাড়ি, সিএনজি, মোটরসাইকেল, ব্যাটারিচালিত রিকশার দখলে। চেকপোস্টে আগের মতোই গাড়ি থামিয়ে পুলিশ চেক করছেন। ভাড়ায় চালিত ও লকডাউন অমান্যকারী গাড়ীর চালকদের পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদের সম্মুখীন হতে হচ্ছে। মোটরসাইকেল ও প্রাইভেটকারগুলোকে মামলা দিতেও দেখা গেছে। বুধবার (১২মে) সকালে সরেজমিনে শেরপুর জেলার প্রবেশদ্বার নকলার গৌদড়দ্বারে পুলিশের চেকপোস্টে এমন চিত্র দেখা গেছে। এদিন সড়কে যানবাহনের চাপও ছিল বেশি। মূল সড়কে ব্যক্তিগত গাড়ি, মোটরসাইকেল ও রিকশার দখলে চলে যায়। লকডাউনের মধ্যেও কর্মস্থল থেকে ঈদের ছুটিতে আসা জনসাধারণ চরম ভোগান্তিতে পড়েন। গণপরিবহণ না থাকায় কেউ এক মোড় থেকে আরেক মোড় পর্যন্ত রিকশায় আবার কেউ ভাড়া করা প্রাইভেটকারে যান। অনেকে অন্যের মোটরসাইকেলে যাত্রা করে পথিমধ্যে পুলিশের বাধার মুখে পড়েন। মোটরসাইকেলে একজনের বেশি আরোহীকে চলাচল করতে দিচ্ছে না পুলিশ। নকলা-নালিতাবাড়ীর ট্রাফিক জোনের পুলিশ পরিদর্শক (টিআই) মো. শাহাব উদ্দিন জানান, আমরা সরকারের ও জেলা পুলিশ সুপারের নির্দেশনা শতবাগ মেনে চেকপোস্টে কাজ করছি। লকডাউন অমান্যকারী যানবাহনদের বিরোদ্ধে মামলা দিচ্ছি।
Leave a Reply